ইয়ারব হোসেন: এখন আর কারাগারে দেখা করতে গেলে কোন পয়সা লাগে না। নেই কোন হয়রানি। খাবারের মান বেড়েছে আগের চেয়ে। সাথে বাড়তি খাওয়ার যোগ হয়েছে নাস্তা।কারাগার আর আগের মত নেই। পাল্টে গেছে এ সরকারের আমলে।ইচ্ছামত সকল প্রকার খাওয়ার পাবেন হাতের কাছে। কারাগার আর বাড়ির থাকার মধ্যে একটু মানসিক কস্ট। সকাল দশটায় সাতক্ষীরা কারাগারের সামনে ৩০ মিনিট থেকে যা দেখলাম ও ভুক্তভোগীরা যা বললেন।কথা হয় সদর উপজেলার ভোমরা এলাকার আহমেদ আলি, চৌবাড়িয়া গ্রামের আদর আলি, শহরের জাহিরুল ইসলাম, হাফিজুর রহমান।
কারাগার থেকে বের হলে কথা হয় বাবু, সুমনসহ কয়েক জনের সঙ্গে। বললেন কারাগারের ভিতরে থাকার জন্য কোন টাকা লাগে না।নেই কোন কষ্ট ।শুনেছে কারাগারে গাদাগাদি থাকতে হয়।কিন্তু এখন আর সেই দিন নেই।
সাক্ষাত করতে আসা মনি, করিম জানান, অনেক আগে শুনেছি দেখা করতে গেলে টাকা লাগতো।আমি নিজে আজ আমাদের স্বজনদের সাথে দেখা করলাম একটি পয়সা লাগেনি।
জেল সুপার জাহিদ হাসান হোসেন জানান, দেশের মধ্যে শ্রেষ্ঠ কারাগারের পুরস্কার পেয়েছেন সাতক্ষীরা কারাগার।বর্তমান সরকারের আমলে কারাগারের সকল সুযোগ সুবিধা বাড়ানো হয়েছে।জেলা কারাগার দূনীতি মুক্ত।কারাগারে আটককৃতরা শীঘ্রই মোবাইলে কথা বলতে পারবে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে।
সাতক্ষীরা কারাগারের কার্যক্রমে কয়েদী ও স্বজনরা খুশি
পূর্ববর্তী পোস্ট