নিজস্ব প্রতিবেদক: অন্যায়ের প্রতিবাদ করেই নিজেই বিশেষ মহলের অপপ্রচারের কবলে পড়েছেন শ্যামনগর উপজেলা চেয়ারম্যান এস,এম আতাউল হক দোলন। প্রকৃত ঘটনা না জেনে ব্যক্তি ইমেজ নষ্ট করতে সাংবাদিকদের কাছে ভুল তথ্য তুলে ধরছে মহলটি। আর সেই আসল তথ্য গোপন করে অতি উৎসাহী কিছু সাংবাদিক বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ায় শ্যামনগর উপজেলা চেয়ারম্যান এস,এম আতাউল হক দোলনকে জড়িয়ে মুখরোচক সংবাদ প্রকাশে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।
জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে শ্যামনগরে ২৩ বোতল ফেন্সিডিল সহ দুই মাদক সেবনকারী পুলিশের হাতে আটক হয়। এরা হলেন নকিপুর ইউনিয়নের মৃত আলহাজ্ব খাজা নাজিমউদ্দীনের পুত্র শহিদুল্যাহ ও রমজাননগর ইউনিয়নের মৃত মান্নান শেখের পুত্র উজ্জল। এলাকার লোকজনের ভাষ্য অনুযায়ী আসল তথ্য হলো, দীর্ঘদিন তাদেরকে ভাল পথে আনতে না পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান এস,এম আতাউল হক দোলন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নিজেই পুলিশে খবর দিয়ে ধরিয়ে দেয়। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উপজেলা চেয়ারম্যানকে সাধারণ মানুষরা সাধুবাদ জানায়। আবার কেউ কেউ মন্তব্য করেন, মাদক সেবনকারীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে তাদেরকে আইনে সোপর্দ করে উপজেলা চেয়ারম্যান দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। নিজের আত্মীয়-স্বজন হওয়ার পরেও ছাড় না দেওয়ায় সকলের কাছে তিনি প্রশংসার দাবীদার।
অথচ কিছু কিছু মিডিয়ায় আসল সত্য চেপে রেখে সংবাদ প্রকাশ হওয়ায় রীতিমত ক্ষুদ্ধ শ্যামনগর উপজেলার সাধারণ মানুষ। তারা আসল ঘটনাটি প্রকাশ করার জন্য সাংবাদিকদের কাছে দাবী জানান। উল্লেখ্য, শহিদুল্যাহ ও উজ্জ্বল শ্যামনগর উপজেলা চেয়ারম্যান এস,এম আতাউল হক দোলনের নিকট আত্মীয়।
স্বজনদের পুলিশে দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন দোলন
পূর্ববর্তী পোস্ট