আহাদুর রহমান জনি: ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী’র (বিএসএফ) হারিয়ে যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার করেছে জনতা। গতকাল সকাল সাড়ে ৮টায় সাতক্ষীরার সদরের আলীপুর ইউনিয়নের ঢালীপাড়া থেকে অস্ত্রসহ রানা নামে এক তরুণকে আটক করে স্থানীয়রা। পরে বিজিবিকে খবর দেওয়া হলে তারা তাকে আটক করে নিয়ে যায়।
স্থানীয়দের হাতে আটকের পর রানা জানায়, পাটকেলঘাটা এলাকার বাসিন্দা (বর্তমানে ভোমরা এলাকায় বসবাস করেন) আজহারুল ইসলাম, ইমরান ও জুলফিকার অস্ত্রটি আমার কাছে দিয়েছে আজ ভোরে। অস্ত্রটি শহরের লেকভিউ এলাকায় একটি মাছের ঘেরে পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল। বিনিময়ে তারা আমাকে এক হাজার টাকা দিয়েছে। অস্ত্রটি বিএসএফের কাছ থেকে ছিনতাই করা তা আমি জানতাম না। আটক রানা সদর উপজেলার নারায়ানজোল গ্রামের মৃত আশরাফুল ইসলামের ছেলে। সে পেশায় দিনমজুর।
সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবি’র অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোহাম্মদ আল-মাহমুদ, পিএসসি অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিজিবি প্রেরিত এক প্রেসনোটে জানানো হয় ‘১৭ মে ২০২২ তারিখ অত্র ব্যাটালিয়নের অধীনস্থা বাঁকাল চেক পোষ্টের একটি টহলদল কর্তৃক সীমান্ত পিলার ৩ হতে আনুমানিক ০৬ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে এবং বাঁকাল চেক পোষ্ট হতে ১.৫ কিলোমিটার পশ্চিম দিকে আলীপুর ঢালীপাড়া নামক স্থাান হতে ০১টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয় এবং ০১ জন আসামী আটক করা হয়। উদ্ধারকৃত অস্ত্রের উৎস, কোথায় পাচার করা হচ্ছিল এবং অস্ত্র পাচারের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য তদন্ত কার্যক্রম চলমান থাকায় বিস্তারিত তথ্য প্রদান করা হয়নি। তদন্ত কার্যক্রম শেষে প‚র্ণাঙ্গ তথ্যাদি প্রেরণ করা হবে।’ নোটে আরও উল্লেখ করা হয় ‘সাতক্ষীরা ব্যাটালিয়নের সকল সদস্যগণ সাতক্ষীরা জেলার সীমান্ত সুরক্ষা এবং চোরাচালান দমনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিাতি সমুন্নত রাখাসহ সন্ত্রাস দমন সাতক্ষীরা ব্যাটালিয়নের ম‚ল লক্ষ্য।’
উল্লেখ্য, ১ মে মঙ্গলবার ভোররাতে ভোমরা বন্দরের বিপরীতে ভারতের বশিরহাট মহাকুমার ঘোজাডাঙ্গা এলাকায় বিএসএফের এক নারী সদস্যের কাছ থেকে এই অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটে। সে সময় বাংলাদেশ সিমান্তের বিজিবির সহযোগিতা চেয়েছিলো তারা। এ ঘটনায় ভোমরা স্থল বন্দরের বিপরীতে ঘোজাডাঙ্গা সীমান্তের গেটবন্ধ করে দিয়ে সেখানে অবস্থান নেয় বিএসএফ। ফলে ৮ ঘন্টা আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকে। অবশেষে জনতার হাতে উদ্ধার হলো ম্যাগজিন ছাড়া ভারতীয় রাইফেল (নাম্বার ২৪৩)।
স্থানীয়দের হাতে আটকের পর রানা জানায়, পাটকেলঘাটা এলাকার বাসিন্দা (বর্তমানে ভোমরা এলাকায় বসবাস করেন) আজহারুল ইসলাম, ইমরান ও জুলফিকার অস্ত্রটি আমার কাছে দিয়েছে আজ ভোরে। অস্ত্রটি শহরের লেকভিউ এলাকায় একটি মাছের ঘেরে পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল। বিনিময়ে তারা আমাকে এক হাজার টাকা দিয়েছে। অস্ত্রটি বিএসএফের কাছ থেকে ছিনতাই করা তা আমি জানতাম না। আটক রানা সদর উপজেলার নারায়ানজোল গ্রামের মৃত আশরাফুল ইসলামের ছেলে। সে পেশায় দিনমজুর।
সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবি’র অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোহাম্মদ আল-মাহমুদ, পিএসসি অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিজিবি প্রেরিত এক প্রেসনোটে জানানো হয় ‘১৭ মে ২০২২ তারিখ অত্র ব্যাটালিয়নের অধীনস্থা বাঁকাল চেক পোষ্টের একটি টহলদল কর্তৃক সীমান্ত পিলার ৩ হতে আনুমানিক ০৬ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে এবং বাঁকাল চেক পোষ্ট হতে ১.৫ কিলোমিটার পশ্চিম দিকে আলীপুর ঢালীপাড়া নামক স্থাান হতে ০১টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয় এবং ০১ জন আসামী আটক করা হয়। উদ্ধারকৃত অস্ত্রের উৎস, কোথায় পাচার করা হচ্ছিল এবং অস্ত্র পাচারের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য তদন্ত কার্যক্রম চলমান থাকায় বিস্তারিত তথ্য প্রদান করা হয়নি। তদন্ত কার্যক্রম শেষে প‚র্ণাঙ্গ তথ্যাদি প্রেরণ করা হবে।’ নোটে আরও উল্লেখ করা হয় ‘সাতক্ষীরা ব্যাটালিয়নের সকল সদস্যগণ সাতক্ষীরা জেলার সীমান্ত সুরক্ষা এবং চোরাচালান দমনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিাতি সমুন্নত রাখাসহ সন্ত্রাস দমন সাতক্ষীরা ব্যাটালিয়নের ম‚ল লক্ষ্য।’
উল্লেখ্য, ১ মে মঙ্গলবার ভোররাতে ভোমরা বন্দরের বিপরীতে ভারতের বশিরহাট মহাকুমার ঘোজাডাঙ্গা এলাকায় বিএসএফের এক নারী সদস্যের কাছ থেকে এই অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটে। সে সময় বাংলাদেশ সিমান্তের বিজিবির সহযোগিতা চেয়েছিলো তারা। এ ঘটনায় ভোমরা স্থল বন্দরের বিপরীতে ঘোজাডাঙ্গা সীমান্তের গেটবন্ধ করে দিয়ে সেখানে অবস্থান নেয় বিএসএফ। ফলে ৮ ঘন্টা আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকে। অবশেষে জনতার হাতে উদ্ধার হলো ম্যাগজিন ছাড়া ভারতীয় রাইফেল (নাম্বার ২৪৩)।