আব্রাহাম লিংকন, শ্যামনগর থেকে: শ্যামনগরের রমজাননগর ইউনিয়নের গোলাখালী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করলেন ইউএনও আবুজার গিফারী। রমজাননগর ইউনিয়নের শেষ প্রান্তে গোলাখালী দ্বীপ গ্রামের অর্ধেক জনবসতি ও আর অর্ধেক সুন্দরবন। মাত্র ৮৫ পরিবার নিয়ে এই গ্রামটি গঠিত। প্রতি নিয়ত সুন্দরবনের বাঘের আক্রমন, নদীতে কুমিরের আক্রমন, ঘূর্নিঝড়, জলোচ্ছ্বাস্ সহ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। এই দ্বীপের ৮৫ পরিবারের মানুষেরা সুন্দরবনের উপর নির্ভশীল। খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা ও শিক্ষার নেই কোন ব্যবস্থা। প্রতি নিয়ত জীবন সংগ্রামে শিশু থেকে প্রাপ্ত বয়স পর্যন্ত জীবন বাজি রেখে বেঁচে আছে। ২৩ আগষ্ট রবিবার গোলাখালী দ্বীপ ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে সৌজন্য মূলক ১শ পরিবারের মধ্যে কিছু ত্রান বিতারন করেন।
এ সময়ে উপস্তিত ছিলেন, উপজেলা প্রকল্প বস্তবায়ন কর্মকর্তা মো: শাহীনূর ইসলাম, জনস্বাস্থ অফিসার মো: মোস্তাফিজুর রহমান, রমজাননগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শেখ আল-মামুন, ইউপি সদস্য সোহারাব হোসেন সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
ইউএনও আবুজার গিফারী বলেন, এই দীপে একটি জরার্জীন্ন মসজিদ রয়েছে। এই মসজিদের জন্য ২ বান টিন ও ৬ হাজার টাকা প্রদান করবো। এবং ক্ষতিগ্রস্থদের তালিকা তৈরি করে সরকারের মাধ্যমে ক্ষতিপূরনের ব্যবস্থা করা হবে।