গ্রেপ্তার ইন্টার্ন চিকিৎসক রিয়াজুল ইসলাম (২৪) সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার বন্ধিপুর গ্রামের আনসার আলীর ছেলে। ধর্ষিতা নার্স সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বাসিন্দা ও শহরের শিমুল ক্লিনিকে কর্মরত।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই সেবিকা জানান, কাজের সুবাদে চিকিৎসকের সঙ্গে পরিচয়। তিনি আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। এভাবেই তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিভিন্ন সময় ফোনে কথাও বলতেন। সেগুলো আমার মোবাইলে রেকর্ড রয়েছে।
ওই নার্স আরও জানান, গত বুধবার রাতে শহরের শিমুল ক্লিনিকের চারতলায় স্যারের চেম্বারে আমাকে কোকোকোলার মধ্যে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে জোরপূর্বক অনৈতিক কাজ করেন। এরপর আমাকে চারতলা থেকে ফেলে দেওয়ারও চেষ্টা করেন। ঘটনাটি ক্লিনিকের মালিক জানার পর সমঝোতা করে দিবেন জানালেও কোনো সমাধান করেননি। যার কারণে আমি থানায় অভিযোগ দিয়েছি।
সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় মেয়েটির অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত ইন্টার্ন চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করে শনিবার বেলা ১২টার দিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।