নিজস্ব প্রতিবেদক: স্থল বন্দরেরর সিএন্ডএফ এজেন্ট্স এসোসিয়েশনের চলমান আহবায়ক কমিটির বিরুদ্ধে নির্বাচন বানচালের অভিযোগ তুলেছেন সংগঠনটির সদস্যরা। আদালতের নির্দেশনা মেনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আন্দোলন সংগ্রামেরও কথা বলেছেন ব্যবসায়ীরা।
তথ্যানুসন্ধানের জানা গেছে, সংগঠটির সাবেক আহবায়ক এজাজ আহম্মেদ স্বপন ২৩ মার্চে আদালতের নির্দেশনা মেনে ৬০ দিনের জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ২ এপ্রিল সাধারণ সভার জন্য নোটিশ করেন। ১৬ এপ্রিল বিশেষ নির্বাচনী সাধারণ সভার তারিখ ঘোষণা করেন।
কিন্তু নতুন আহবায়ক মিজানুর রহমান গত ১২ এপ্রিল কার্যকরী পরিষদের সভা করে আজ ১৬ এপ্রিলের সাধারণ সভা স্থগিত করে ২৫ এপ্রিল সাধারণ সভার তারিখ নির্ধারন করেছেন। ওই সভা থেকে চলমান আহবায়ক কমিটির আয়-ব্যয়ের হিসাব নির্ধারনের জন্য টুকু মাষ্টারকে প্রধান কর এক সদস্যের কমিটি গঠন করেছেন। ওই কমিটিকে ৩ দিনের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ ২১ সালের ১১ ডিসেম্বর সাধারণ সভা থেকে সংগঠনটির ৩ সদস্যের অডিট কমিট গঠন করা হয়। যার প্রধান ছিলেন, মেসার্স রিয়াংকা ইন্টারন্যাশানালের মোঃ রফিকুল ইসলাম, মেসার্স চৌধুরী এন্টারপ্রাইজের আব্দুল মোমেন খান চৌধুরী ও মেসার্স সাব্বির এন্টারপ্রাইজের মোঃ শাহানুর ইসলাম শাহিন।
সাধারণ সভার সিদ্ধান্তকে বাতিল করে কার্যকরী কমিটি নুতন অডিট কমিটি করতে পারেন না বলে দাবী করেছেন ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ।
এ ব্যপারে আহবায়ক মিজানুর রহমান সাতনদীকে জানিয়েছেন সমস্যা নেই। আমরা আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সবকিছু ঠিক করে নেবো। প্রয়োজনে আদালতের নিকট থেকে নির্বাচন কমিশন সময় বাড়িয়ে নেবে।
সাবেক আহবায়ক এজাজ আহমেদ স্বপন বলেন, নতুন অডিট কমিটি গঠন এবং আজকের সাধারণ সভা স্থগিত করার বিষয়টি দুঃখজনক। নির্বাচন বানচাল করার জন্য এবং আমাকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখার জন্য এসব ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
সিএন্ডএফ এজেন্টস্ এসোসিয়েশনের নির্বাচন বানচারের ষড়যন্ত্র
পূর্ববর্তী পোস্ট